মাহবুব সরদার
রাজধানী খিলক্ষেত ক্যান্টনমেন্ট সার্কেল এ্যসিল্যান্ড এর নির্দেশে চলে ঘুষ বানিজ্যে এমন কিছু তথ্যের গোপন ভিডিও ইতিপূর্বে ভাইরাল হয়েছে । অর্থের বিনিময়ে লেনদেন রাজধানী ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট রাজস্ব সার্কেল এসিল্যান্ড অফিসে চলে। বহিরাগত দালালের আখড়া রুপান্তরিত এমনি অভিযোগ উঠেছে। দালাল ছাড়া ফাইল নড়েচড়ে না। ভুক্তভোগীদের দাবি সুন্দর দেশ গড়তে এখানেই ভয়। কেন না সরিষার ভিতরে ভূতের আসর। দুর্নীতি অনিয়ম ঘুষ বাণিজ্য ঘেড়া ক্যান্টনমেন্ট সার্কেল অফিস।অভিযোগ পাওয়া গেছে কয়েকটি সরকারি প্রতিষ্ঠান ইতিপূর্বে দুর্নীতি অনিয়ম ঘুষ-বানিজ্যের কারণে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। নানান দুর্নীতি অপরাধ কর্মের কারণে।অর্থলোভী কয়েকজন কর্মকর্তার কারণে এমনইটাই হতে যাচ্ছে বর্তমান ক্যান্টনমেন্ট রাজস্ব সার্কেল ভূমি অফিস।অভিযোগ উঠেছে ক্যান্টনমেন্ট রাজস্ব সার্কেল চাকরি করেন না তারা অফিসের লালন পালনকর্তা।তাদের দিকনির্দেশ অনিয়ম দুর্নীতিতে আনন্দিত হয় এসিল্যান্ড।বিকাল ৫ টার পড়ে অফিস বাহিরে তালা দেওয়া অবস্থা থাকলেও ভিতরে চলে দর কষাকষি।ফোনের মাধ্যমে কে যাবে ভিতরে কে যাবেনা নির্ধারিত করেন প্রতিষ্ঠানের কিছু দালাল কর্মকর্তা।সরজমিনে অনুসন্ধান দেখা যায়। সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে সেবা নিতে আশা সব মানুষকে বোকা বানিয়ে টুপি পড়াতে সর্বদায় ব্যস্ত এসিল্যান্ড সাত্রার গং। আর দেখা যায় আশেপাশে কিছু দালালের ভূমিকা রাজহাঁস মত যেভাবে পায় সেভাবেই খেতে ব্যস্ত ওরা। নিয়ম-কানুন ভুলে গেছে তারা। এমনি কার্যক্রমের কিছু ভিডিওফুটেজ দেখা যায়।এসিল্যান্ড অফিস দালালে খপ্পরে ভরে গেছে সরকারি প্রতিষ্ঠান। ইতিপূর্বে সংবাদের শিরোনাম হয়েছে বহু প্রতিষ্ঠান।অপরাধীদের কর্মকান্ড কারণে ক্ষুন্ন হচ্ছে মানসম্মত ভূমির মতো সেবা পাওয়া প্রতিষ্ঠানগুলো।আমরা বৈষম্য দেখেছি সরকার পতনের পর অশান্ত দেশকে শান্তিতে পরিণত করলেন প্রধান উপদেষ্টা ডক্টর ইউনুস। দেশবাসী আনন্দিত গর্বিত প্রধান উপদেষ্টা কর্মকাণ্ডে। শুধু নিয়ন্ত্রণে আনতে পারেনি কিছু দুর্নীতিবাজ প্রতিষ্ঠান,ক্যান্টনমেন্ট সার্কেল এখন জমির গ্রাহকের সেবাদিত নয়।অর্থ হাতি নেওয়ার প্রতিষ্ঠান, এমনই অভিযোগ উঠেছে। অল্প দিনে নিজের ঘরবাড়ি মতে সাজিয়ে তুলেছে এসিল্যান্ড সাত্রার।দিন যায়, ভয়ংকর দুর্নীতি ঘুষ অনিয়ম ভেরে চলেছে ক্যান্টনমেন্ট সার্কেল। যেখানে বৈষম্য রক্ষার্থে এত মানুষ জীবন দিল তবু ও এদের দুর্নীতি থামলো যাচ্ছে না।নানান দুর্নীতি অনিয়ম ঘুষ বাণিজ্য অপরাধ কর্মের নায়ক বাসিত সাত্রার। প্রতিনিয়ত ক্যান্টনমেন্ট সার্কেল এসিল্যান্ডের ইশারায় ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছে গ্রাহকরা।ঘুষ লেনদেন করলে অতি সহজে হয়ে যাচ্ছে নামজারি।নাটকের শেষ নেই। বসুন্ধরা নামজারি বন্ধ এসিল্যান্ড সাত্তারের স্বীকারোক্তি, অদ্ভুত অথচ অহরহর নাম জারি হচ্ছে!গ্রাহকের সেবা দিতে নয়।গ্রাহকের গলা কাটা পরিণত হয়েছে এই সার্কেল, ভুক্তভোগীদের দাবি। ঠিকঠাক কাগজ সঠিক থাকলেও বিভিন্ন নানান তালবাহানা দেখিয়ে বাতিল করা হচ্ছে গ্রাহকদের নামজারী।তিনি চাইলেই নানান কানুন দেখিয়ে নামজারি বাতিল করতে পারে বলে হুঁশিয়ারি দেন।যেমন কথা তেমন কাজ। তথ্যসূত্রে জানা যায়। দালাল ছাড়া আশা যায় না এই অফিসে। এমন অজস্র প্রমাণ রয়েছে প্রতিবেদকের হাতে।একটি সূত্র জানিয়েছেন পূর্বের তুলনায় বর্তমান ক্যান্টনমেন্ট সার্কেল অনিয়ম ঘুষ বাণিজ্য চ্যাম্পিয়ন সাত্তার। নানান অনিয়ম, দুর্নীতি, ঘুষনীতি, একচ্ছত্র আধিপত্য বিস্তার ও নিজস্ব সিন্ডিকেট ক্যামটামেন্ট সার্কেল প্রতিটি সেক্টরে নিজস্ব লোক মাধ্যমে অনিয়ম দুর্নীতি কার্যক্রম চলমান রেখেছেন তিনি। আমিনবাজার অপরাধ অনিয়ম ঘুষ বাণিজ্যের কারণে বিতর্কিত বাসিত সাত্তার সংবাদ এর শিরোনাম হয়। ক্যান্টনমেন্ট সার্কেলে এসেও তিনি থেমে নাই। ঘুষ বাণিজ্য অপরাধ কর্মকান্ড আমিনবাজারের পদ্মার আড়ালে থাকা অজনা দুর্নীতির খবর বাংলাদেশ
প্রকাশিত সংবাদটি চোখ রাখুন।!!!!ঢাকার নিকটবর্তী গুরুত্বপূর্ণ রাজস্ব এলাকা আমিনবাজার। এই অঞ্চলের অধীনে রয়েছে ৪৪টি মৌজা, যার প্রতিটিই জমি সংক্রান্ত সেবা ও রেজিস্ট্রেশনের জন্য নির্ভর করে আমিনবাজার রাজস্ব সার্কেলের উপর। কিন্তু এখানে চলছে এক ভয়াবহ ঘুষ বাণিজ্য—যার কেন্দ্রে রয়েছেন এসিল্যান্ড মো. বাসিত সাত্তার এবং তার নেতৃত্বে গড়ে ওঠা এক দুর্নীতিগ্রস্ত সিন্ডিকেট।দুর্নীতির কেন্দ্রে ‘ঘুষ সিন্ডিকেট’: এসিল্যান্ড বাসিত সাত্তার আমিনবাজার সার্কেলে যোগদানের পর থেকেই কথিত ভূমি দস্যু জসিম, পলাশ, ড্রাইভার শাইন, সার্ভেয়ার মুনতাজ, নামজারি সহকারী জায়েদ আল রাব্বি এবং দালাল লিমনের সমন্বয়ে গড়ে তোলেন এক অদৃশ্য অথচ ভয়ঙ্কর দপ্তর। এদের বিরুদ্ধে অভিযোগ- ঘুষ না দিলে সেবা পান না কোনো নাগরিকই। ঘুষের পরিমাণ কম হলে, বৈধ কাগজপত্র থাকার পরেও নামজারি বা জমাভাগ মামলা ‘না-মঞ্জুর’ করে দেন এসিল্যান্ড নিজেই।একটি ঘটনার অনুসন্ধানে ওঠে এলো ভয়াবহ চিত্র: নামজারি মামলা নং ৭৮৩৭-২৪/২৫-এর আবেদনটি ছিল সঠিক কাগজপত্রসহ, যার খতিয়ান নং ৮২৬৯ এবং জমির রেজিস্ট্রেশন ইতোমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে। অথচ ঘুষের অংক পছন্দ না হওয়ায় এসিল্যান্ড তা না-মঞ্জুর করেন। একই ধরণের আরেকটি মামলা—সাদাপুর মৌজার ৬৬০২/২৪-২৫—তথাকথিত ঘুষ না দেওয়ার কারণে বাতিল হলেও, পরে মোটা অঙ্কের ঘুষ দিয়ে সেটি অনুমোদন পেয়েছে।“মিস কেস” মানেই কোটি টাকার বাণিজ্য: ‘মিস কেস’ সেবার নামে প্রতি কেস থেকে ঘুষ আদায় করা হয় বলেও অভিযোগ উঠেছে। এসব কেসে বাদী-বিবাদী হাজির না থাকলেও এসিল্যান্ড পক্ষপাতমূলক সিদ্ধান্ত দিয়ে দেন। অভিযোগ রয়েছে, যারা টাকা দেয়, তাদের পক্ষেই যায় রায়।
ভূমি অফিস এখন ভূমিদস্যুদের কার্যালয়!: অফিসটি পরিচালিত হচ্ছে সাভার মৌজার একটি হাউজিং এলাকায় ভাড়ায় নেওয়া ভবনে, যেখানে প্রায়শই সংঘর্ষ, গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। জনবিরোধী অবস্থানে থাকা এই অফিসটি সাধারণ মানুষের মধ্যে সৃষ্টি করেছে আতঙ্ক। আর অফিসের ভেতরে বহিরাগত দালালরা বছরের পর বছর চেয়ারে বসে নিয়ন্ত্রণ করছে সবকিছু। সরকারি লোকবল সংকটের সুযোগে পুরো অফিস তাদের।লিজ বাণিজ্য ও ইটভাটা সিন্ডিকেট: এসিল্যান্ড অফিসের নামে চলছে শত শত বিঘা সরকারি জমি লিজ বাণিজ্য। অবৈধভাবে লিজ নেওয়া জমিতে গড়ে উঠছে বহুতল ভবন। আবার ইটভাটাগুলো থেকে মাসোয়ারা আদায় করে এসিল্যান্ড অফিসের কিছু কর্মকর্তার নির্দেশেই চলে এই কার্যক্রম। হাইকোর্টের নির্দেশে এসব ইটভাটা গুঁড়িয়ে ফেলার সময়, বিক্ষুব্ধ শ্রমিক ও মালিকেরা এসিল্যান্ড বাসিত সাত্তারের পদত্যাগের দাবিতে আরিচা মহাসড়ক অবরোধ করে।
পুরোনো চরিত্র, নতুন সিন্ডিকেটে বেপরোয়া রাব্বি: এই সিন্ডিকেটের অন্যতম সদস্য, নামজারি সহকারী জায়েদ আল রাব্বি, এর আগেও লালবাগে ঘুষবাণিজ্যে জড়িত ছিলেন। নির্বাচনপূর্ব সময় এক ব্যক্তির লিখিত অভিযোগে তার বদলি হয়। কিন্তু আমিনবাজারে এসে তিনি আরও দুর্ধর্ষ হয়ে ওঠেন। অফিসের তৃতীয় তলায় এসিল্যান্ডের রুমে বসেই চলে অনৈতিক লেনদেন।
অভিযোগের বিষয়ে বক্তব্য চাইলে এসিল্যান্ড বাসিত সাত্তার বাংলাদেশ রিপোর্টকে বলেন, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া আমি অফিসিয়াল বিষয়ে মন্তব্য করতে পারি না। প্রিয় পাঠক প্রিয় সহযোদ্ধা বাসিত ছাত্রারের দুর্নীতির সন্ধান থাকলে আমাদেরকে দিতে পারেন। আমাদের অনুসন্ধান চলমান থাকবেই।